বাচ্চাদের আমাশয় ঔষধ নাম - বাচ্চাদের আমাশয় সিরাপ
সম্মানিত পাঠক বৃন্দ আজকের এই আর্টিকেল পড়ে আপনি জানতে পারবেন বাচ্চাদের আমাশয় ঔষধ নাম - বাচ্চাদের আমাশয় সিরাপ সম্পর্কে। আপনারা জানতে পারবেন বাচ্চাদের আমাশা হইলে আপনারা কোন ঔষধ বা সিরাপ খাবেন।
বাচ্চাদের আমাশয় ঔষধ নাম - বাচ্চাদের আমাশয় সিরাপ এ বিষয়ে আপনারা জানতে হবে। বাচ্চাদের সঠিক চিকিৎসা প্রদান করতে হবে যেন তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে ওঠে বাচ্চারা।
পোস্ট সূচিপত্র ঃ বাচ্চাদের আমাশয় ঔষধ নাম - বাচ্চাদের আমাশয় সিরাপ
বাচ্চাদের আমাশয় ঔষধ নাম
বাচ্চাদের আমাশয় হলে শরীর থেকে সব পানি বের হয়ে যায় এতে পানি শূন্যতায় ভুগে তার জন্য তাদের সর্বপ্রথম ওর স্যালাইন খাওয়াতে হবে। বাচ্চাদের আমাশয় হলে আপনারা Zox সিরাপটি খাওয়াবেন এটি খুব ভালো কাজ করে। Zox সিরাপটি ৩০ মিলি সাপেনশনের জন্য পাউডার, এটি স্কয়ার কোম্পানি একটি ওষুধ । Zox সিরাপটি আমাশয়ের ওষুধ, Zox সিরাপ টি খুব কার্যকরী আপনাদের বাচ্চাদের আমাশয় হলে Zox সিরাপটি খাওয়াবেন।
আপনারা আরেকটি ওষুধ সাথে খাওয়াতে পারেন সেটি হলো Enterogermina এই লিকুইড ওষুধটি খুব কার্যকরী এবং এর কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নাই এই ওষুধটি ভালো কাজ করে খুব দ্রুত আমাশয় ভালো হয়। বাচ্চাদের আমাশয়ের সময় এই লিকুইড Enterogermina সেবন করাবেন।সব সময় সঠিকভাবে বাচ্চাদের আমাশয় ঔষধ নাম - বাচ্চাদের আমাশয় সিরাপ জেনে বুঝে খাওয়াতে হবে।
আরো পড়ুন ঃ আল্লাহর প্রিয় বান্দা হওয়ার উপায়
৬ মাসের বাচ্চাদের আমাশয় হলে করণীয়
হাম আক্রান্ত বা তিন মাসের মধ্যে হামে ভোগার ইতিহাস থাকলে মারাত্মক ভাবে আমাশয় হওয়ার ঝুঁকি থাকে। আমাশয় চিকিৎসায় পাঁচ মূল পদক্ষেপ হলো: বয়স ও ওজন অনুযায়ী অ্যান্টিবায়োটিকের মাত্রা নির্ধারিত করতে হবে, জিংক গ্রহণ করতে হবে পানিস্বল্পতা পূরণ করতে হবে এবং স্বাভাবিক খাবার ও পুষ্টিমান নিশ্চিত জরুরী। ছয় মাসের বাচ্চাদের আমাশয় বেশি হলে নিকটতম মেডিকেল থাকলে ডাক্তারের কাছ থেকে পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে হবে।
সব সময় সঠিকভাবে বাচ্চাদের আমাশয় ঔষধ নাম - বাচ্চাদের আমাশয় সিরাপ জেনে বুঝে খাওয়াতে হবে।নিয়ম অনুযায়ী ঔষধ খাওয়াতে হবে, এবং সব সময় বাচ্চাদের পরিষ্কার রাখতে হবে যেন জীবাণু থেকে দূরে থাকে। ছয় মাসের বাচ্চাদের আমাশয় হলে তাদের লিকুইড জাতীয় খাবার খাওয়াতে হবে। বাচ্চাদের আমাশয় ওষুধের সাথে অবশ্যই ওর স্যালাইন খাওয়াতে হবে যেন পানি স্বল্পতা পূরণ হয়।
৮ মাসের বাচ্চার আমাশয় হলে করণীয়
৮ মাসের বাচ্চার আমাশয় হলে ওদেরও হাম আক্রান্ত বা তিন মাসের মধ্যে আমের উপকার থাকলে মারাত্মক আমাশা হওয়া ঝুঁকি থাকে। আমাশয়ের চিকিৎসায় আপনারা যে পদক্ষেপগুলো নিবেন বয়স ও ওজন অনুযায়ী এন্টিবায়োটিকের মাত্রা নির্ধারিত করতে হবে ,পানি সরবরতা পূরণ করতে হবে , জিংক গ্রহণ করতে হবে, এবং স্বাভাবিক খাবার ও পুষ্টিমান নিশ্চিত করতে হবে। ৮ মাসের বাচ্চার আমাশয় হলে ওদের লিকুইড জাতীয় খাবার বেশি খাওয়াতে হবে।
বাচ্চাদের আমাশয় হলে পানি শূন্যতায় ভুগে তার জন্য কিছুক্ষণ পর পর খাবার ওর স্যালাইন খাওয়াতে হবে। যাতে বাচ্চাদের পানি স্বল্পতা দূর হয়, তাদের সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে রাখতে হবে। সবসময় সচেতন থাকতে হবে যেন কোনভাবে জীবাণু তার পেটে না যায় হাতের মাধ্যমে। বাচ্চাদের আমাশয় মাত্রা বেশি হলে নিকটতম মেডিকেল এ ডাক্তার এর কাছ থেকে পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা করতে হবে।সব সময় সঠিকভাবে বাচ্চাদের আমাশয় ঔষধ নাম - বাচ্চাদের আমাশয় সিরাপ জেনে বুঝে খাওয়াতে হবে।
বাচ্চাদের আমাশয় সিরাপ
বাচ্চাদের আমাশয় হলে যে সিরাপ গুলো খাওয়াবেনঃ
- Flagyl Syrup
- Amotrex Syrup
- Filmet Syrup
- Amodis Syrup
- Flamyd Syrup
- Metco Syrup
- Metro Syrup
- Zox Syrup
- Ciprocin Syrup
উপরে যে নামগুলো দেওয়া হয়েছে সেগুলো বাচ্চাদের আমশয় সিরাপ, এই সিরাপ গুলো আপনার বাচ্চার আমাশয় হইলে খাওয়াবেন।সব সময় সঠিকভাবে বাচ্চাদের আমাশয় ঔষধ নাম - বাচ্চাদের আমাশয় সিরাপ জেনে বুঝে খাওয়াতে হবে।
বাচ্চাদের আমাশয় রোগের ঔষধের নাম বাংলাদেশ
বাচ্চাদের আমাশয় রোগের ঔষধের নাম বাংলাদেশ ঃ
- Zox Syrup
- Ciprocin Syrup
- Filmet Syrup
- Amodis Syrup
- Flagyl Syrup
- Amotrex Syrup
- Flamyd Syrup
- Metco Syrup
- Metro Syrup
বাচ্চাদের আমাশয় রোগের ওষুধের মধ্যে এই ওষুধগুলো খুবই কার্যকরী এগুলো আমাশয় এর ওষুধ।সব সময় সঠিকভাবে বাচ্চাদের আমাশয় ঔষধ নাম - বাচ্চাদের আমাশয় সিরাপ জেনে বুঝে খাওয়াতে হবে।
১ বছরের বাচ্চার আমাশয় হলে করণীয়
১ বছরের বাচ্চার আমাশয় হলে করণীয় : অপুষ্টি ও পানিস্বল্পতার শিকার হলে, বুকের দুধ পান না করলে শিশুদের আমাশয় মারাত্মক রোগ তৈরি হয়ে ওঠে। ডায়রিয়ার তুলনায় আমাশয় শিশুর পুষ্টিমান ক্ষুণ্ন করে বেশি। হাম আক্রান্ত বা তিন মাসের মধ্যে হামে ভোগার ইতিহাস থাকলে মারাত্মক আমাশয় হওয়ার ঝুঁকি থাকে।আমাশয়ের চিকিৎসায় আপনারা যে পদক্ষেপগুলো নিবেন বয়স ও ওজন অনুযায়ী এন্টিবায়োটিকের মাত্রা নির্ধারিত করতে হবে ,পানি সরবরতা পূরণ করতে হবে , জিংক গ্রহণ করতে হবে, এবং স্বাভাবিক খাবার ও পুষ্টিমান নিশ্চিত করতে হবে।
সব সময় সঠিকভাবে বাচ্চাদের আমাশয় ঔষধ নাম - বাচ্চাদের আমাশয় সিরাপ জেনে বুঝে খাওয়াতে হবে।পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে যেন জীবাণু সংস্পর্শে পেটের মধ্যে না যায় হাতের মাধ্যমে। অতিরিক্ত আমাশয় হলে নিকটতম মেডিকেলে গিয়ে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ট্রিটমেন্ট করাতে হবে। তার সাথে ওর স্যালাইন বেশি বেশি করে খাওয়াতে হবে যেন পানি স্বল্পতা পূরণ হয় ।
৩ মাসের বাচ্চাদের আমাশয় হলে করণীয়
৩ মাসের বাচ্চাদের আমাশয় হলে বাচ্চার বয়স ওজন অনুযায়ী তাকে এন্টিবায়োটিক মাত্রা নির্ধারণ করতে হবে। পানি স্বল্পতা পূরণ করতে হবে, জিংক গ্রহণ করতে হবে এবং স্বাভাবিক খাবার ও পুষ্টিমান নিশ্চিত করতে হবে। বাচ্চাদের সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। জীবাণু থেকে দূরে রাখতে হবে, লিকুইড জাতীয় খাবার বেশি বেশি করে খাওয়াতে হবে তার সাথে ওষুধ কিছু খাওয়াতে হবে যদি বাচ্চাদের আমাশয় বেশি হয় তাহলে নিকটতম স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডাক্তারের কাছে গিয়ে ট্রিটমেন্ট নিতে হবে।
অপুষ্টি ও পানিস্বল্পতার শিকার হলে, বুকের দুধ পান না করলে শিশুদের আমাশয় মারাত্মক রোগ তৈরি হয়ে ওঠে। ডায়রিয়ার তুলনায় আমাশয় শিশুর পুষ্টিমান ক্ষুণ্ন করে বেশি। হাম আক্রান্ত বা তিন মাসের মধ্যে হামে ভোগার ইতিহাস থাকলে মারাত্মক আমাশয় হওয়ার ঝুঁকি থাকে।সব সময় সঠিকভাবে বাচ্চাদের আমাশয় ঔষধ নাম - বাচ্চাদের আমাশয় সিরাপ জেনে বুঝে খাওয়াতে হবে।
বাচ্চাদের আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা
আমাশয় হলো এক ধরনের জীবাণু ঘটিত রোগ কিন্তু প্রাথমিক পর্যায় কষ্ট হলেও এতে প্রাণ হানির কোন আশঙ্কা নেই । আবার আমাশয় দীর্ঘদিন ধরে থাকলে ভালো না হলে আবার আশঙ্কা থাকে প্রাণ হানির। বাচ্চাদের আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা হল- দুই ধরনের আমাশয় হলে স্যালাইন গ্রহণ ও বিশ্রাম নিতে হবে , প্রচুর পরিমাণ লিকুইড বা তরল জাতীয় খাবার খেতে হবে যেমন ভালো ঠান্ডা পানি ডাবের পানি ফলের রস ইত্যাদি খেতে হবে। বাচ্চাদের আমাশয় বেশি হলে নিকটতম স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডাক্তারের সাহায্য নিতে হবে সঠিক চিকিৎসা করতে হবে।
সঠিকভাবে জেনে বুঝে বাচ্চাদের আমাশয় ঔষধ নাম - বাচ্চাদের আমাশয় সিরাপ খাওয়াতে হবে।বাচ্চাদের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নভাবে রাখতে হবে, খাবার খাওয়াতে হবে লিকুইড জাতীয়। সব সময় খেয়াল রাখতে হবে হাতের মাধ্যমে যেন কোনোভাবে জীবাণু ওদের পেটে না যায়। ওদের হাত সব সময় পরিষ্কার রাখতে হবে। বাচ্চাদের আমাশয় হলে পানি স্বল্পতায় বেশি ভোগে তার জন্য বয়স অনুযায়ী খাবার ওর স্যালাইন খাওয়াতে হবে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url