পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র কোন জেলায়
পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি বাংলাদেশের নরসিংদী জেলায় অবস্থিত। এটি মাটির প্রায় ৮ মাইল উচ্চতায় অবস্থিত একটি তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র, যা ১৫০ মেগাওয়াট ক্ষমতার পাওয়ার প্লান্ট রয়েছে। এই কেন্দ্রটির মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং সরবরাহ করা হয় নরসিংদী জেলার বিভিন্ন অঞ্চলে। পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি নরসিংদী জেলার পায়রা উপজেলায় অবস্থিত এবং এর নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়েছিল ২০১৯ সালে।
পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি বাংলাদেশের মাগুরা জেলায় অবস্থিত। এটি মাগুরা জেলার শ্রীপুর উপজেলার পায়রা এলাকায় অবস্থিত। পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির স্থাপনা বছর ২০১৭ সালে হয়েছে এবং এটি বিদ্যুৎ উৎপাদনে অবদান রাখছে।
পোস্ট সূচিপত্র: পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র কোন জেলায়
পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র কবে উদ্বোধন করা হয়
পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি বাংলাদেশের একটি বৃহত্তম বিদ্যুৎ কেন্দ্র হিসাবে মনে করা হয়। এটি ঢাকার দক্ষিণপূর্বে, গাজীপুর জেলায় অবস্থিত। এটির উদ্বোধন তারিখ আপনার প্রশ্নের সময়কালের উপর নির্ভর করবে।পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র অফিশিয়ালি 2019 সালে উদ্বোধন করা হয়েছে। এটি বাংলাদেশের প্রথম উচ্চমাত্রা নেতৃস্থানীয় পরিবেশময় মাল্টিপ্ল উদ্ভিদের (Combined Cycle) কেন্দ্র হিসাবে গঠিত হয়েছে।
এই কেন্দ্রটি প্রায় ৩৪০ মেগাওয়াট ক্ষমতার হয়েছে এবং সম্পূর্ণ বায়ব তেলের বিদ্যুত উৎপাদনে বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুত বিদ্যুত কেন্দ্রের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত। পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি বাংলাদেশের বিদ্যুত সরঞ্জামের একটি গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ হিসাবে বিবেচিত হয়।পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বাংলাদেশে একটি বৃহত্তম বিদ্যুৎ কেন্দ্র হিসেবে গণ্য হয়ে থাকে। এটি মহাকর্ষীয় বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য পায়রা জেলায় অবস্থিত।পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বাংলাদেশের দীর্ঘতম প্রকল্প হিসেবে পরিচিত। প্রথমবারে এই কেন্দ্রটি উদ্বোধিত হয় ২০১৪ সালে।
এটি মোট ২ মেগাওয়াট ক্ষমতার জন্য উদ্বোধিত হয়েছে। পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি একটি জলাধার শক্তিসংযোগ প্রকল্প হিসেবে পরিচালিত হয়। এই কেন্দ্রটি পায়রা ব্রিজে অবস্থিত একটি নদী থেকে পানি পান করে এবং তাপ উৎপাদন করে যা বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও, এই কেন্দ্রটি তেলের চাষাবাদ থেকে বায়ু উৎপাদন করে যা পায়রা জেলায় বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য ব্যবহৃত হয়।
পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির প্রতিষ্ঠানের উদ্দেশ্য ছিল বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য পর্যাপ্ত শক্তি প্রাপ্ত করা। এটি একটি পরিবেশমত সাথে মিলিত প্রকল্প হিসেবে পরিচালিত হয় যা বাংলাদেশের বিদ্যুৎ আপসারণ ও উৎপাদন সার্বিক মানের স্থায়ীভাবে বাড়ানোর লক্ষ্যে কাজ করে।
পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র কোন নদীর তীরে অবস্থিত
পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বাংলাদেশের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বিলীয়াল সিটির নিকট সিলেট শহরে অবস্থিত। এটি সুরমা নদীর তীরে অবস্থিত। পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির ক্ষমতা ৩০০ মেগাওয়াট । এটি দেশের প্রথম কমার্শিয়াল পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র হিসাবে উদ্বোধিত হয়েছিল ২০১৫ সালে। পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির মাধ্যমে শহরের বিদ্যুৎ চালিত হয় এবং জাতীয় বিদ্যুৎ গ্রিডে প্রবেশ করে।
পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বাংলাদেশের যশোর জেলায় অবস্থিত আছে। এটি যশোর শহর থেকে প্রায় ১৩ কিলোমিটার দূরে পায়রা গ্রামে অবস্থিত। পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সমীপে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য একটি নদী নেই, তবে কেন্দ্রটি জল আপূর্তি পেতে একটি বিশাল জলাধার হয়ে থাকে। এটি পায়রা জলপ্রপাত নামেও পরিচিত একটি অবকাঠামো হিসাবে পরিচালিত হয়।
পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বাংলাদেশের নাগরকান্দি নদীর তীরে অবস্থিত। নাগরকান্দি নদী বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার সন্তাহার উপজেলার একটি উপনদী যা কর্ণফুলী নদী থেকে উত্পন্ন হয়। এই নদী চট্টগ্রাম শহরের দক্ষিণে গড়ে ওঠা একটি মুখ্য নদী হিসেবে পরিচিত। পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র এই নদীর তীরে অবস্থিত এবং বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য এই নদীর জল ব্যবহৃত হয়।
আরো পড়ুনঃ প্রাদেশিক সরকার বলতে কি বুঝায়
পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র কোন জেলায়
পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বাংলাদেশের পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলায় অবস্থিত একটি তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র। এই কেন্দ্রটি বাংলাদেশের প্রথম খনিজ সংস্থা (পেট্রোলিয়াম) পেট্রোব্যাংক এবং মিউনিসিপাল উদ্যোগে পরিচালিত হয়। পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে গ্যাস বা খনিজ তেল দ্বারা উৎপাদিত হয় বিদ্যুৎ। এই কেন্দ্রের মোট ক্ষমতা ১৪৭ মেগাওয়াট। এটি জাতীয় বিদ্যুৎ কারখানা (বিডিবিডিএফ) এর অধীনে অবস্থিত একটি গ্রিড সাবস্টেশনের মাধ্যমে পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎটি জাতীয় বিদ্যুৎ গ্রিডে সরাসরি সরবরাহ করে।
এই কেন্দ্রে উৎপাদিত বিদ্যুৎ প্রধানত অবস্থান স্থানীয় শহর পটুয়াখালীতে ব্যবহার হয়। পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বাংলাদেশের বিদ্যুৎ সাপ্লাই চেইনের একটি মৌলিক অংশ হিসেবে গণ্য হয়ে থাকে।পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র হলো একটি প্রধান বিদ্যুৎ উত্পাদন কেন্দ্র যা বাংলাদেশের পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলার পায়রা গ্রামে অবস্থিত। এটি বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য খাবার প্রদান করে এবং ইলেক্ট্রিসিটি পার্শ্ববর্তী এলক লাইনে তার উৎস হিসাবে ব্যবহার করা হয়।পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির উৎপাদিত বিদ্যুৎ ক্ষেত্রে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে গ্রাহকদের সরাসরি সরবরাহ করা হয়।
এই কেন্দ্রে তাপ শক্তি প্রয়োগ করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়, যা প্রাকৃতিক গ্যাস একক (গ্যাস টারবাইন) ব্যবহার করে করা হয়। এটি উচ্চ তাপমাত্রার উপর নির্ভর করে একটি বৈদ্যুতিন জেনারেটর চালিয়ে বিদ্যুৎ উত্পাদন করে। এছাড়াও তাপজ্বালায় পরিণতি করার জন্য একটি পরিষ্কারক ব্যবহার করা হয়।পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি দেশের বিদ্যুৎ আপসারকে স্থায়ীভাবে সমর্থন করে এবং বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্র কত মেগাওয়াট
পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্র কমপক্ষে মাস্টার প্লানেটে ১,৩৬০ মেগাওয়াট (MW) ক্ষমতা থাকতে পারে। তবে কমপক্ষে কেবলমাত্র একটি সংস্থার অধীনে অবস্থিত পায়রা নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্লান্ট, যা একটি বৈদ্যুতিন কেন্দ্র, বর্তমানে ২২০ মেগাওয়াট (MW) ক্ষমতা রাখে। এক হাজার ৩২০ মেগাওয়াটের পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বরিশাল ও খুলনা এবং ঢাকার কিছু অংশে জন্য বিদ্যুতের নির্ভরযোগ্য উৎস। কয়লা সংকট এর জন্য পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্র 660 মেগাওয়াটের একটি ইউনিট উৎপাদন বন্ধ করে দিয়েছে গত ২৫ শে মে উৎপাদন বন্ধ করা হয়।
এক হাজার ৩২০ মেগাওয়াটের পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র বাংলাদেশের বৈদেশিক বিদ্যুত উৎস ব্যবহার করে উদ্ভাবিত হয়েছে। এই কেন্দ্রটি এলাকাগুলির জন্য বিদ্যুতের নির্ভরযোগ্য উৎস হিসাবে ব্যবহৃত হয়। এই কেন্দ্রে জ্বালানি করে পায়রা এলাকাগুলিতে বিদ্যুত উৎপাদন করা হয়।পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র খুলনা, বরিশাল এবং ঢাকার কিছু অংশের জন্য বিদ্যুতের নির্ভরযোগ্য উৎস হিসাবে ব্যবহৃত হয়েছে কারণ এই এলাকাগুলি থার্মাল পাওয়ার স্টেশন বা তাপবিদ্যুত প্রকল্প ব্যবহার করে বিদ্যুত উৎপাদন করতে পারেনি।
এই কেন্দ্রটি পায়রা নদীর পাশে অবস্থিত হয়েছে এবং এটি ন্যাশনাল পায়রা তাপবিদ্যুৎ কোম্পানি লিমিটেড (ন্যাপ্টল) দ্বারা পরিচালিত হয়। এই কেন্দ্রটির বিদ্যুত উৎপাদন ক্ষমতা ১,৩২০ মেগাওয়াট।এই কেন্দ্রের উদ্ভাবিত বিদ্যুত খুলনা, বরিশাল ও ঢাকার এলাকাগুলিতে বিভিন্ন উপকারিতা দেয়। এই উপকারিতাগুলির মধ্যে অন্তর্বিশিষ্ট বিদ্যুত উৎপাদনের সুস্থিরতা, বিদ্যুতের প্রাপ্যতা, বাস্তবায়নের নিশ্চিততা এবং পরিবেশমুখী বিদ্যুত উৎপাদনের সম্ভাব্যতা উল্লেখযোগ্য। এই কেন্দ্র খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিদ্যুত উৎপাদন সংস্থা হিসাবে পরিচালিত হয় এবং এটি এলাকাগুলির বিদ্যুত চাহিদা পূরণে মাধ্যমিক ভূমিকা পালন করে।
বাংলাদেশের প্রথম তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র
দিনাজপুর জেলাধীন পার্বতীপুর উপজেলার অন্তগত ভবানীপুরে বড়পুকুরিয়ায় তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি অবস্থিত। এটি দিনাজপুর জেলায় অবস্থিত একটি বৈদ্যুতিন কেন্দ্র, যেটি কার্যকর হয় তাপের উৎপাদন ও বিতরণের জন্য। এই কেন্দ্রটি উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ করে এবং অন্যান্য সেবাগুলি প্রদান করে। তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি উপজেলার বিভিন্ন কারখানা, ব্যবসায়িক কেন্দ্র এবং অন্যান্য সংস্থাগুলির বৈদ্যুতিন সরবরাহ নিশ্চিত করে যা অত্যন্ত জরুরি।
দিনাজপুর জেলাধীন পার্বতীপুর উপজেলার অন্তগত ভবানীপুরে বড়পুকুরিয়ায় তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি অবস্থিত। বড়পুকুরিয়া হলো একটি গ্রাম অঞ্চল, যা দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুর উপজেলায় অবস্থিত। এই গ্রামটির ভিতরেই তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি অবস্থিত।তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র হলো একটি উদ্যোগ যার মাধ্যমে জ্বালানিশীল উপকরণের মাধ্যমে গ্রামে বৈদ্যুতিক শক্তি উৎপাদন করা হয়। এই কেন্দ্রগুলি অনেক গ্রামে সংস্থার পরিচালিত বা সরকার কর্তৃক স্থাপিত হয় যাতে গ্রামীণ এলাকাগুলি বৈদ্যুতিক শক্তির উপকার উঠাতে পারেন। এই তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলি বৈদ্যুতিন কারণে শক্তিশীল বাতি, ফ্যান, রেফ্রিজারেটর এবং অন্যান্য উপকরণের জন্য প্রযোজ্য।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url