রাসায়নিকমুক্ত আম চেনার উপায় - রাসায়নিকযুক্ত আম খেলে কি ক্ষতি হয়

 
রাসায়নিকমুক্ত আম চেনার উপায় হলো রাসায়নিক উপায় ছাড়াই আম চেনার পদ্ধতি ব্যবহার করা। বিভিন্ন উপায়ের মধ্যে বিশেষত রাসায়নিক কম্পোজিশন এবং প্রক্রিয়া ব্যবহার করা হয় না। এটিআমকে পরিষ্কার এবং পরিমানগতভাবে স্বাস্থ্যকর করে রাখে।রাসায়নিকযুক্ত আম চেনার উপায় ব্যবহার করলে নিম্নলিখিত ক্ষতি হতে পারে।স্বাস্থ্যকর নয়: রাসায়নিক যুক্ত আমগুলি প্রচুর পরিমাণে পরিবেশনা করার জন্য ব্যবহৃত হয়। এই ধরণের আমগুলি অধিক পচনশীল এবং কম স্বাস্থ্যকর উপকারী সামগ্রী ধারণ করতে পারে।
রাসায়নিকমুক্ত আম চেনার উপায় - রাসায়নিকযুক্ত আম খেলে  কি ক্ষতি হয়
স্বাদ কম: রাসায়নিকযুক্ত আমগুলি সাধারণত স্বাদহীন এবং মজার নয়। রাসায়নিক সামগ্রীর কারণে আমের অসুবিধাজনক গন্ধ ও স্বাদ উঠে আসতে পারে।পরিবেশের ক্ষতি: রাসায়নিকযুক্ত আমগুলির উপকারিতা স্থানীয় অর্থের সাথে পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। প্লাস্টিক প্যাকেট এবং পরিবেশ বিবেচনা না করে নগদ পাওয়ার চেষ্টা করলে, পরিবেশ দুর্গন্ধ এবং জৈব সম্পদ সংক্রমণের ক্ষতি হতে পারে।একটি স্বাস্থ্যকর এবং পরিবেশমনস্ক আম চেনার উপায় হলো বাস্তব আম পদ্ধতি ব্যবহার করা। এটি আমকে পরিষ্কার রাখে এবং রাসায়নিক কম্পোজিশন ব্যবহার না করে আমের স্বাদ ও সুস্বাদ বজায় রাখে। আম খেতে অন্যতম স্বাস্থ্যকর ফলদ্রব্য বলা হয় এবং এটি পরিবেশের জন্যও প্রকৃতিমত সহজপ্রাপ্য ও বিনামূল্যে উৎপাদন হয়।

পেজ সূচিপত্রঃ রাসায়নিকমুক্ত আম চেনার উপায় - রাসায়নিকযুক্ত আম খেলে  কি ক্ষতি হয়


আম চেনার যত উপায়

আপনি ভালো আম চেনার কিছু উপায় হলেও, এটি মানসিকতার একটি ব্যক্তিগত সমস্যা হতে পারে এবং এর জন্য একটি সাধারণ সমাধান নেই। তবে, আমার কিছু পরামর্শ দেওয়া যায়:আপনি নিজের স্বাস্থ্য নিশ্চিত করুন: আপনার শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে দক্ষ হন। পর্যাপ্ত ঘুম নিন, স্বাস্থ্যকর খাদ্য প্রয়োগ করুন, নিয়মিত ব্যায়াম করুন এবং স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণ করার উপায় জেনে নিন।

সামাজিক যোগাযোগ বাড়ান: আপনি আপনার সাথে থাকা বন্ধুদের সাথে বেশি সময় কাটান এবং নতুন মানুষ পরিচয় করার চেষ্টা করুন। সামাজিক সংক্রান্ত কার্যক্রমে অংশ নিন এবং কমিউনিটির সদস্য হিসাবে যোগ দিন।নিজের কৌশল উন্নত করুন: নিজের প্রতিভা, কৌশল এবং দক্ষতা উন্নত করার চেষ্টা করুন। অত্র কর্মক্ষেত্রে শিখতে অবশ্যই সময় লাগবে তবে এটি আপনাকে নিজের আত্মবিশ্বাস ও সম্মান বৃদ্ধি করবে।

নতুন জিনিস চেষ্টা করুন: আপনি নতুন জিনিস চেষ্টা করতে পারেন। এটি আপনার নিজের আকাঙ্ক্ষা ও উদ্যমকে সমৃদ্ধ করবে এবং আপনাকে একটি আনন্দময় এবং পরিতৃপ্ত জীবনে আনবে। এটি নতুন কোনও শিখা, প্রশিক্ষণ, কর্মসংস্থান, শিল্পকলা বা কোনও অনুষ্ঠান হতে পারে।

নিজের লক্ষ্য এবং আশা নির্ধারণ করুন: নিজের জীবনে যে কোনও ব্যক্তিগত লক্ষ্য বা আশা নির্ধারণ করুন। এটি আপনার মনোয়োগ সংরক্ষণ করবে এবং আপনাকে প্রতিষ্ঠিত ও উৎসাহিত করবে।
এই উপায়গুলি আপনাকে ভালো আম চেনার একটি ধারণা দিতে পারে। আমি আশা করি যে এই পরামর্শগুলি আপনার জীবনে উপকার করবে।

কোন জাতের আম সবচেয়ে ভালো

আমের রক্ষণাবেক্ষণে বিশেষত একটি জাত এখনও সম্পূর্ণরূপে বিশ্বস্ত হয়েছে না। একটি জাত সবসময় কৃষিতে উন্নতি করা হয় এবং প্রতিষ্ঠিত হয় নতুন জাতে ভেলো ফল ফলন ও রক্ষণাবেক্ষণে। তবে, কিছু জাতের আম এক্ষেত্রে বিশেষভাবে প্রশংসিত হয়:

হিমসাগর আম: হিমসাগর আম বিশ্বস্ত একটি জাত, যা পশ্চিম বাংলাদেশের সিলেট এলাকায় চাষ করা হয়। এই জাতের আম বেশ বড় এবং স্বাদে মিষ্টি। এছাড়াও হিমসাগর আমের বীজ ও ফল উত্পাদনে সময় কম লাগে এবং পশ্চিম বাংলাদেশের আম শিকার ও রক্ষণাবেক্ষণে কর্মসূচি বিতর্কের বিষয় হয়েছে। লাংরে আম: লাংরে আম ভারতের ওয়েস্টবেঙ্গল রাজ্যে চাষ করা হয়। এই জাতের আম খুবই স্বাদযুক্ত এবং গুলোয় বিভিন্ন ধরনের পাক ও মরিচের মধ্যে ব্যবহার করা হয়। লাংরে আমের বীজ ও ফলের গুণগত মান প্রশংসিত হয়।

অলপরে আম: অলপরে আম বাংলাদেশে সামান্য চাষ পাওয়া যায়। এই জাতের আম অত্যন্ত মিষ্টি এবং খুবই সুস্বাদু। অলপরে আমের ফলন প্রতিটি প্রতিরোধশীল ও গুণগত মানের হয়ে থাকে। মনে রাখবেন যে, এটি একটি সাধারণ তথ্যাদি উদাহরণ মাত্র এবং সম্পূর্ণ তথ্যের জন্য অতিসত্ত্বা জানানো প্রয়োজন। প্রতিটি জাতের আমের স্বাদ ও গুণগত মান ব্যক্তিগতভাবে ভিন্ন হতে পারে।

আম কত প্রকার ও কি কি

আপনার বাছাইকৃত প্রকার ও সংখ্যা পূর্ণ সংখ্যার উপর নির্ভর করবে। একটি পূর্ণ সংখ্যার বিভিন্ন প্রকার থাকতে পারে, যেমন:ধনাত্মক (Positive) সংখ্যা: এটি হলো সংখ্যার একটি প্রকার যেটি শূন্যের বৃত্তাকারে থেকে বৃদ্ধি করে এবং অর্থাৎ সংখ্যাটি শূন্যের চেয়ে বড়। উদাহরণস্বরূপ, 1, 2, 3, 4, 5 ইত্যাদি।

ঋণাত্মক (Negative) সংখ্যা: এটি হলো সংখ্যার একটি প্রকার যেটি শূন্যের বৃত্তাকারে থেকে কমিয়ে এবং অর্থাৎ সংখ্যাটি শূন্যের চেয়ে ছোট। উদাহরণস্বরূপ, -1, -2, -3, -4, -5 ইত্যাদি। সূচক (Zero) সংখ্যা: এটি হলো শূন্য সংখ্যা, যা কোনো মান না রাখে।এছাড়াও সংখ্যাগুলির বিভিন্ন বিভাগ ও সংখ্যা প্রকারগুলি রয়েছে, যেমন: স্বাভাবিক সংখ্যা, পূর্ণসংখ্যা, অঙ্ক, বাইনারি, দশমিক, ফ্রেকশনাল, গুণনীয়, ইউক্লিডিয়ান, অপস্থিত সংখ্যা, ইমাজিনারি, রশিডুলভিত্তিক ইত্যাদি।

আমি কিছু সাধারণ সংখ্যাগুলির উদাহরণ দিচ্ছি:স্বাভাবিক সংখ্যা: 1, 2, 3, 4, 5, ...
পূর্ণসংখ্যা: -3, -2, -1, 0, 1, 2, 3, ...
বাইনারি সংখ্যা: 0, 1, 10, 11, 100, 101, ...
দশমিক সংখ্যা: 0, 1, 2, 3, 4, 5, 6, 7, 8, 9, 10, ...
ফ্রেকশনাল সংখ্যা: 1/2, 0.75, 2.5, 3.14159, ...
ইউক্লিডিয়ান সংখ্যা: 2 + √3, 5 - √2, ...
ইমাজিনারি সংখ্যা: 2i, -3 + 4i, ...
অপস্থিত সংখ্যা: এইচ-নাল (NaN), ইনফিনিটি (Infinity), -ইনফিনিটি (-Infinity)।

এটি কেবলমাত্র কিছু সাধারণ সংখ্যাগুলির উদাহরণ, অধিকাংশ সংখ্যা প্রকার ও উপস্থিতি আছে, যা বিভিন্ন গবেষণা বা গণিত শাখার সাথে সম্পর্কিত হতে পারে।


সবচেয়ে বেশি মিষ্টি আম কোনটি

আমের প্রতিটি জাত নিজস্ব স্বাদ এবং আকর্ষণীয়তা সম্পন্ন। কিন্তু বেশিরভাগ মানুষের মতামতে বেশ কয়েকটি জাতের আম সবচেয়ে মিষ্টি। তার মধ্যে কিছু জনপ্রিয় আমের জাত হলো হিমসাগর আম, লঙ্গড়া আম, ফজলি আম, হাকিমপুল আম, অনারসা আম এবং লেবু আম।

হিমসাগর আমের মিষ্টি একটি আকর্ষণীয় স্বাদ এবং গাঢ় মাল্টিপল ফল স্বরূপ। এটি পাকানো মিষ্টি, চাটনো মিষ্টি এবং আমের মূল উৎসগুলোর সাথে মিশে যাওয়া আমের রস ব্যবহার করে তৈরি হয়।
লঙ্গড়া আম সাধারণত সম্পূর্ণ মসৃণ এবং মিষ্টি। এটি মুখে মিষ্টি বৃষ্টির মতো স্বাদ নিয়ে এসে বেশিরভাগ মানুষের পছন্দ হয়।ফজলি আম একটি মিষ্টি এবং তাজগীর আম জাতের মধ্যে পরিচিত। এটি সম্পূর্ণ সফল রকমে পাকানো হয় এবং মিষ্টি পাউডার দিয়ে পরিপূর্ণ হয়।

হাকিমপুল আম অন্য একটি জনপ্রিয় জাত যা পাকানো হয় আম শিরোর সাথে পুলি বা গাজরের রসের মাধ্যমে। এটি একটি খুবই মিষ্টি এবং লালচ জাগানো স্বাদে পরিপূর্ণ।অনারসা আম সম্পূর্ণ অনারসের মতো পাকানো একটি আম জাত। এটি অদ্বিতীয় স্বাদে ব্যবহৃত হয় এবং এর মিষ্টি অমূল্য়।

লেবু আম একটি স্বাদমতো এবং খাটা স্বাদের আম জাত। এটি একটি উন্নত রকমে পাকানো এবং মিষ্টি তৈরি হয় তাজগীর আম দ্বারা।এইভাবে আমার মতামত ভিন্ন মানুষের মধ্যে পরিবর্তন হতে পারে। তাই সবচেয়ে ভালো মিষ্টি আম কোনটি তা আপনার স্বাদ এবং পছন্দের উপর নির্ভর করবে।

রাসায়নিকযুক্ত আম খেলে যে ক্ষতি হয়

যদি আপনি কেমিক্যালভিত্তিক আম খান তবে সেটির বিভিন্ন ধরণের ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে। কিছু মানুষের ক্ষেত্রে এটি এলার্জির উপাদান হতে পারে, যা ধারণকারীর শরীরের উত্তেজনা ও শারীরিক উত্তেজনা উত্পাদন করতে পারে। এছাড়াও, কিছু কেমিক্যাল যুক্ত আম ধর্মী তার গ্রাসনের পরিণামে অস্বাস্থ্যকর হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, সাধারণত বাজারে পাওয়া যায় যুক্তিযুক্ত আমে ব্যবহৃত করা যুক্তিসম্পন্নতায় বাক্টেরিয়া বা পরজীবীর উপস্থিতির কারণে জ্বর, পেট ব্যথা, বমিতে বা পাতলা পায়খানা, পেট ব্যাথা, ডায়রিয়া ইত্যাদি অস্বাস্থ্যকর অবস্থা দেখা দেয়া যায়।

তবে, এই সমস্যাগুলি ব্যক্তির স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া হতে পারে এবং সাধারণত গম্ভীর হয় না। এতে সমস্যার সমাধানের জন্য চিকিৎসা ও পরামর্শ প্রয়োজন হতে পারে।গুরুত্বপূর্ণ: আম খাওয়ার আগে বা যখন আপনি যে কোনও পদার্থ খেলেন, সবসময় প্রস্তুতি ও পরামর্শের জন্য একজন চিকিৎসকে দেখানো উচিত। সাধারণত স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করুন এবং উপযুক্ত পরিস্থিতিতে কেমিক্যাল যুক্ত আম পরিবেশন করার জন্য ভর্তি করুন।

রাসায়নিকযুক্ত আম খাওয়ার ফলে নিম্নলিখিত ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন:পরিবেশ দুষিত হতে পারে: কিছু রাসায়নিক যুক্ত আম ধর্মী সহ কৃষি পদার্থসমূহ ব্যবহার করা হয় যা পরিবেশের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে। এগুলি প্রদূষণের জন্য জলস্রোতে পড়ে যেতে পারে এবং পানিতে আবদ্ধ হয়ে থাকলে পরিবেশে ক্ষতি করতে পারে।

স্বাস্থ্যকর পদার্থগুলির অভাব: কিছু রাসায়নিক যুক্ত আমের মাধ্যমে প্রায়শই প্রাকৃতিকভাবে পোষকতার অভাব দেখা দেয়। যেমন, আপনি যদি প্রাকৃতিক গরিম আমের বিপরীতে রাসায়নিকযুক্ত আম খান, তবে পুরুষ, অ্যামিনো এসিড, ভিটামিন, খনিজ সমৃদ্ধ উপাদান এবং প্রাকৃতিক কার্বোহাইড্রেট এর অভাব হতে পারে। এটি পোষকতার অভাব, পরিমাণিত ও আয়াতান্ত্রিক বৈশিষ্ট্যের অভাবের জন্য আপনার স্বাস্থ্যকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।

অস্বাস্থ্যকর পদার্থের উপস্থিতি: কিছু রাসায়নিকযুক্ত আম ধর্মী সম্পন্ন উৎপাদ অথবা উপকরণ ব্যবহার করা হয় যা অস্বাস্থ্যকর পদার্থের উপস্থিতিতে ক্ষতিকারক হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, কিছু আমের রাসায়নিকযুক্ত উপকরণ ক্ষতিকারক হতে পারে এবং মানসিক ও শারীরিক সমস্যাগুলির কারণ হতে পারে।

বিশেষত, যেসব কেমিক্যালগুলি সংযুক্ত করে রাসায়নিকযুক্ত আম তৈরি করা হয়, যেমন সার, পশলি, কীটনাশক ইত্যাদি সম্পন্ন হলে তাদের ব্যবহার দ্বারা পরিবেশ এবং স্বাস্থ্যকে ক্ষতি পূর্ণ করতে পারে।সাধারণত রাসায়নিকযুক্ত আম উপভোগ করলে ক্ষতির সাথে সাথে স্বাস্থ্যকর পদার্থগুলির সংখ্যা বা উপাদানের অভাবের জন্য সমস্যা দেখা দেয়ার সম্ভাবনা থাকে। এতে মধুর উচ্চ মাত্রা, পুষ্টিকর উপাদানসমূহ, ভিটামিন, খনিজ পদার্থ, এসিড বা পারমাণবিক পরিবর্তনের অভাব হতে পারে।

তবে, এই ধরনের ক্ষতিগ্রস্ত আম খাওয়াটি সাধারণত সামগ্রিক স্বাস্থ্যকে ধ্বংস করে না। প্রচুর সংখ্যক মানুষ ব্যক্তিগত রূপান্তর অভিজ্ঞ করেন না বা প্রাকৃতিক আমের প্রাকৃতিক বিশেষত্ব উপভোগ করতেন। তবে, আপনি স্বাস্থ্যকর আমের উপভোগে সীমিত থাকলে সবসময় প্রাকৃতিক আমের পথে চলার চেষ্টা করতে পারেন।

রাসায়নিকযুক্ত আম খেলে কি রোগ হয়

রাসায়নিকযুক্ত আম খেলে কোনো নিশ্চিত রোগ হয় এমন কোনো প্রমাণ নেই। আম একটি সাধারণত সুস্বাদু ও সহজলভ্য ফল হিসেবে বিভিন্ন পুষ্টিগুণের সম্পন্ন হয়ে থাকে। আম সাধারণত সম্মিলিত উপাদানগুলির একটি উদাহরণ হিসেবে ক্রিয়াশীল বিটাকারোটিন অথবা আরও কিছু রাসায়নিক যুক্তিগুলি অন্তর্ভুক্ত করে থাকতে পারে, যা কিছু মানব স্বাস্থ্য প্রভাব ফেলতে পারে।

তবে, যদি কেউ কোনো আম খেলে অন্যান্য খাদ্য পদার্থের সাথে অ্যালার্জি বা অন্য ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখায় যেমন চুলকানি, ত্বক উদ্বেগ বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, তাহলে সেটা একটি ব্যক্তিগত অসুস্থতা হতে পারে যা সাধারণত আম নিয়ে নয়, বরং একটি আমগত অ্যালার্জি বা অন্যান্য খাদ্য পদার্থের সঙ্গে সংযুক্ত কোনো উপাদানের কারণে হতে পারে।

আপনার কাছে যদি কোনো পূর্ণাঙ্গ রোগ সংক্রান্ত লক্ষণ দেখা দেয় বা চিন্তা থাকে, তাহলে আপনাকে চিকিৎসার জন্য একজন স্বাস্থ্যকর্মীর সাথে পরামর্শ নিতে হবে।রাসায়নিকযুক্ত আম খেলে সাধারণত কোনো বিশেষ রোগ হয় না। আম একটি স্বাস্থ্যকর ফল যা প্রযুক্তিগত উপাদানগুলি ছাড়াও সহজেই সুস্বাদুভাবে খেয়ে নেয়া যায়। তবে, একটি কার্যকর সতর্কতা হলেও থাকবে যে কিছু আম বা আমের ধারাগুলির পারমাণবিক রাসায়নিকগুলি মানুষের স্বাস্থ্যে প্রভাব ফেলতে পারে।

যেমনঃবিটাকারোটিন: কিছু আমে বিটাকারোটিন নামক প্রকারের রাসায়নিক যুক্তি থাকতে পারে। এটি মানুষের শরীরে ভিটামিন এ পরিণত হয়ে যায়। এটি মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে পারে এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য লাভগুলি উপভোগ করতে সহায়তা করতে পারে।

কেমিক্যাল বর্ধনশীল সাদা কাঠি: কিছু আমে সাদা কাঠি রাসায়নিক যুক্তি থাকতে পারে যা মানসিক স্বাস্থ্যের সাথে সম্পর্কিত হতে পারে। তবে, এটি সাধারণত খাদ্য সঞ্চালনের অংশ হিসাবে ব্যবহৃত হয় এবং কোনো বিশেষ সমস্যা উত্পন্ন করে না।রাসায়নিক বর্ধনশীল রঙিন আম: কিছু আমে রাসায়নিক যুক্তিগুলি থাকতে পারে যা আম এর রঙ পরিবর্তন করে এবং মসৃণতা বা টেক্সচার পরিবর্তন করতে পারে। এই রঙিন আমের রাসায়নিক যুক্তি খাদ্য সঞ্চালনের জন্য কোনো প্রতিক্রিয়া উত্পন্ন করে না।

তবে, যদি আপনি কোনো খাদ্য আলার্জি বা অন্য সমস্যা সম্পর্কে বিশেষ চিন্তা করছেন, তাহলে আপনাকে চিকিত্সাধীন ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

রাসায়নিক কি ধরনের পদার্থ 

রাসায়নিক একটি পদার্থকে ধরে নিতে পারে তার সংখ্যাগত, ভৌতত্বিক এবং রাসায়নিক গুণাবলী। সাধারণত রাসায়নিক পদার্থগুলি তিনটি প্রধান ধরনে বিভক্ত করা হয়:মৌল্যমান পদার্থ (Element): মৌল্যমান পদার্থগুলি সংখ্যাগতভাবে বিভক্ত করা হয়ে থাকে এবং সমস্ত পরমাণুতত্ত্বে একটি নির্দিষ্ট পরমাণু সংখ্যা (প্রোটন সংখ্যা) থাকে। উদাহরণস্বরূপ, হাইড্রোজেন (Hydrogen), কার্বন (Carbon), অক্সিজেন (Oxygen) মৌল্যমান পদার্থের উদাহরণ।

যৌগিক পদার্থ (Compound): যৌগিক পদার্থ হল এমন পদার্থ যা দুটি বা ততোধিক মৌল্যমান পদার্থের রাসায়নিক সংযোগে উত্পন্ন হয়ে থাকে। যৌগিক পদার্থগুলি সাধারণত পরিমাণগত নাম এবং রাসায়নিক সূত্রের মাধ্যমে পরিচিত হয়। উদাহরণস্বরূপ, সোডিয়াম ক্লোরাইড (Sodium Chloride), গ্লুকোজ (Glucose), এথানল (Ethanol) যৌগিক পদার্থের উদাহরণ।

মিশ্রণ (Mixture): মিশ্রণ হল এমন পদার্থ যা দুটি বা ততোধিক পদার্থের মেলে গঠিত হয়ে থাকে, কিন্তু এদের মধ্যে কোনও রাসায়নিক সংযোগ নেই। মিশ্রণগুলি সাধারণত যৌগিক পদার্থের ফিজিকাল মেলামেশা হিসাবে পরিচিত। উদাহরণস্বরূপ, সাদা চিনির পাউডারের (Powdered Sugar) জন্য চিনি এবং তৈরি বোরাক্স (Boric Acid) মিশ্রণ।

এই তিনটি প্রধান ধরনের পাশাপাশি, আরও বিভিন্ন রাসায়নিক শ্রেণিবিভাগ, যেমন ধাতু, অধাতু, স্যালফার, নাইট্রোজেন, অ্যামিন, অ্যালকোহল, হাইড্রোকার্বন, কার্বক্সিলিক অ্যাসিড ইত্যাদি রাসায়নিক শ্রেণিগুলি আছে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
1 জন কমেন্ট করেছেন ইতোমধ্যে
  • UZAYER.COM
    UZAYER.COM September 1, 2024 at 1:34 AM

    উপকৃত হলাম

মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url